Type Here to Get Search Results !

শিক্ষনীয় হাসির গল্প

 

এখানে দুটি শিক্ষনীয় হাসির গল্প দেয়া হলো । গল্প দুটি ফেসবুক থেকে নেয়া হয়েছে । আমার কাছে পড়ে অনেক মজা লেগেছে । তাই এখানেও দিলাম । এই গল্প গুলো থেকে দুইটি জিনিস আমরা পাবো, এক হলো মজা আর দুই হলো শিক্ষা ।

শিক্ষনীয় হাসির গল্প ( বেকারদের অবস্থা ):

অনার্স পাস করেও এক যুবক দীর্ঘদিন ধরে চাকরি পাচ্ছে না। হঠাৎ একদিন চিড়িয়াখানায় তার একটা চাকরি হয়ে গেল। চিড়িয়াখানার বাঘটা হঠাৎ করে মারা যাওয়ায় খাঁচাটা শূন্য পড়ে আছে। কর্তৃপক্ষ বললঃ তুমি যদি খাঁচার ভেতর একটা
বাঘের পোষাক পরে বাঘের মত তর্জন গর্জন দিতে পারো তাহলে মাসে ৮হাজার টাকা পাবে। বেকার ছেলেটা তাতেই রাজি। রোজ চিড়িয়াখানা খোলার আগে সে বাঘের পোষাক পরে খাঁচায় ঢুকে পড়ে। দর্শক এলে তাদেরকে তর্জন- গর্জন ও আরো নানা
কায়দা-কুসরত দেখিয়ে ভীষণ আনন্দ দেয়। দেখতে দেখতে চিড়িয়াখানার দর্শক বেড়ে গেল। বাঘের খাঁচার সামনে বিরাট ভিড়। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষও খুশি হয়ে বেতন বাড়িয়ে দিল। ভালোই চলছিল দিন……. হঠাৎ একদিন হলো বিপত্তি…!!! বাঘের খাঁচার পাশেই ছিল সিংহের খাঁচা। দুই খাঁচার মাঝে একটা লোহার জালের বেঁড়া। একদিন সেই বেঁড়া ধরে লাফিয়ে নেচে- কুদে মজা দেখাতে গিয়ে পুরনো বেঁড়া ভেঙ্গে
সে গিয়ে পড়লো সিংহের খাঁচার ভেতর। এখন কী হবে? পৈতৃক প্রাণটা বুঝি আজ সিংহের হাতেই গেল…! ভয়ে জবু থবু হয়ে খাঁচার এক কোনে বসে দোয়া-দুরুদ পড়তে লাগলো বেচারা। এদিকে সিংহটাও কিছুক্ষণ চুপকরে বসে থেকে ধিরে ধিরে উঠে
দাঁড়ালো। তারপর আস্তে আস্তে এগিয়ে আসতে লাগলো তার দিকে। ভয়ে তো তার প্রায় হার্ট এটাক হবার যোগার। এদিকে সিংহটা এক্কেবারে কাছে চলে এসেছে। প্রাণের মায়া ছেড়ে দিয়ে ছেলেটা যখন কালেমা পড়তে শুরু করলো…. ঠিক তখন সিংহটা বলে উঠলো . . . . ভাই, এতো ভয় পাবেন না, আমিও অনার্স পাশ বেকার।🙂🐸
মজার মজার পোস্ট পেতে হলে অবশ্যই আইডি তে এড হয়ে নিবেন! ধন্যবাদ ❤️

শিক্ষনীয় হাসির গল্প ( স্বামীর চালাকি ):

স্ত্রী – বুঝলে, আজ রাত্রে আমি রান্না করছিনা, হোটেলে খাবো।☺
স্বামী – কোনও ব্যাপার না। Done!
স্বামী – হ্যাঁ, তো কোথায় খাবে ভাবছো ? একটা মাঝামাঝি রেস্টুরেন্টে গেলেই হবে, কি বলো ?
স্ত্রী – মোটেই না। আজ ক্যাণ্ডেল লাইট ডিনার করবো, রয়্যাল প্যালেস হোটেলে যাবো।
স্বামী – (একটুক্ষণ চুপ থাকার পর) ও, আচ্ছা। ঠিক আছে তবে। সন্ধ্যা সাতটায় যাবো তো ? তৈরী থেকো।
স্ত্রী – Sure
সন্ধ্যা ৬:৩০ মিঃ গাড়িতে করে যেতে যেতে ..
স্বামী – আজকাল ফুচকা ওয়ালার সংখ্যা এ রাস্তায় বেশ বেড়েছে। জানো তো, একবার আমি বন্ধুদের সঙ্গে বাজি রেখে ৩০ টা ফুচকা খেয়েছিলাম, আর বাজি জিতে গেছিলাম !
স্ত্রী – এ আর এমন কী বাহাদুরি !
স্বামী – বাহাদুরিই ! আমাকে আজ পর্যন্ত ফুচকা খাওয়াতে কেউ হারাতে পারেনি।
স্ত্রী – ছাড়ো তো! ফুচকা খাওয়াতে তোমাকে আমি গুনে গুনে হারাতে পারি।
স্বামী – তুমি !! হাসালে প্রিয়তমা ! আমি ভালোমতোই জানি , তুমি গো হারা হারবে। গোটা বিশেক বড়জোর , তারপরই হাঃ হাঃ হাঃ
স্ত্রী – হয়ে যাক চ্যালেঞ্জ। দাঁড় করাও গাড়ি, এক্ষুণি-
……..
স্বামী ৩০টা ফুচকা খেয়ে কৃত্রিম ঢেঁকুর তুলে খাওয়া বন্ধ করে দিল। পেট তো স্ত্রীরও ভরে গেছিলো, তবুও আরো একটা ফুচকা খেয়ে নিয়েই স্ত্রী খুশিতে, আনন্দে চেঁচিয়ে উঠলেন “জিতে গেছি, জিতে গেছি “।
স্বামী স্মিত হেসে হার স্বীকার করে নিলেন।
……..
বিল এসেছিল  ৩২০ টাকা আর স্ত্রী যখন ঘরে ফিরেছিলেন, তখন তিনি ছিলেন জেতার আনন্দে উৎফুল্ল ।
ইহাই ম্যানেজমেন্ট, সর্বনিম্ন বিনিয়োগে সর্বোচ্চ প্রাপ্তি এবং কর্মীর সম্পূর্ণ সন্তুষ্টি !!!
😌😌😌

Wife: "How would you describe me?" Husband: "ABCDEFGHIJK." Wife: "What does that mean?" Husband: "Adorable, beautiful, cute, delightful, elegant, fashionable, gorgeous, and hot." Wife: "Aw, thank you, but what about IJK?" Husband: "I'm just kidding!"

Share Share Share
Copy

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.